শিক্ষাক্ষেত্রে বেলকুচি উপজেলা বেশ এগিয়ে রয়েছে। জনসাধারণের আগ্রহ দেখে গণপ্রজান্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একজন মাননীয় মন্ত্রী এবং তৎকালীন এমপি মহোদয় আলহাজ মোঃ আব্দুল লতিফ বিশ্বাস নারী শিক্ষার উন্নয়নের কথা বিবেচনা করে ১৯৯৮ ইং সালে উপজেলার একমাত্র মহিলা কলেজটি স্থাপনের উদ্যোগ নেন।
অবস্থানঃ কলেজটি উপজেলা শহর থেকে আধা কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। সোহাগপুর হাট হয়ে বেলকুচি ডিগ্রি কলেজের পাশ দিয়ে নির্মানাধীন পৌরসভা ভবরের পরেই চক্ষু হাসপাতাল সংলগ্ন প্রতিষ্ঠানটি বেলকুচি মহিলা ডিগ্রী কলেজ।
এলাকার হিতৈষী শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিদের সার্বিক সহযোগিতায় অত্র প্রতিষ্ঠানটি স্থাপন করেন। অদ্যবধি কলেজটি ভালো ফলাফলের ধারাবাহিকতা রক্ষা পূর্বক সুনামের সহিত চলিতেছে। এটি ১৯৯৯-২০০০ ইং সেশনে প্রথম উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ছাত্রী ভর্তি করা হয়। ২০০২ সালে একাডেমীক স্বীকৃতি লাভ করে। একই বছরে পহেলা মে থেকে এমপিও ভূক্ত হয়। পরবর্তীতে একাডেমীক ভবন নির্মাণ হওয়ার পর ২০০৯ সালে ডিগ্রী কোর্স চালু করা হয়। বর্তমানে অনার্স কোর্স চালু করনের জন্য গভর্ণিং বডি সভার সর্ব সম্মতি ক্রমে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। বিগত বছর গুলোতে কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক ও ডিগ্রী পর্যায়ে পাশের হার সন্তোষজনক। যাহা বোর্ড মহাবিদ্যালয়ের গড় পাশের হারের চেয়ে অনেক বেশী।
প্রধান শিক্ষকঃ এ.কে.এম. শামছুল আলম, মোবাইল নম্বর-০১৭১৯-৪১৮২১২
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস